দেশের নেতাদের বিরুদ্ধে ঝুলে রয়েছে চার হাজারের ও বেশী খুন, শ্লীলতাহানির মত ক্রিমিনাল কেস ! জানাল খোদ সুপ্রিম কোর্ট
কোন কেস তো ১৯৯১ সাল থেকে ,কিন্তু এখন চার্জশিট পেশ হয়নি
ওনাদের কেও দিল্লির মসনদে তো কেও নিজ নিজ রাজ্যের আইন সভার সদস্য । ব্যাস , এটুকু পরিচয় দিলে সত্যের অপলাপ হবে ! ওনাদের প্রত্যেকের নামের পাশে ঝুলছে এক এক রকমের অপরাধের অভিযোগ ! আর যে সে অভিযোগ না ! সব কটাই ক্রিমিনাল কেস ! কারো নামের পাশে ঝুলছে ভয় দেখানো, চুরি ছিনতাই এর অভিযোগ তো কারো নাম উজ্জ্বল করে আছে খুন, শ্লীলতাহানির মত আরও সাংঘাতিক সাংঘাতিক অভিযোগ ! আর সেই মামলার সংখ্যা চার হাজারেরও বেশী !!
মামলাগুলির কারো বয়স ১০ বছর তো কারো তিন দশক ! আর বিচারপ্রার্থী নিরবে নিভৃতে দাড়িয়ে !
এক জনস্বার্থ মামলাতে তথ্যগুলি জানাল খোদ সুপ্রিম কোর্ট ।
টোটাল এ ধরনের কেস এর সংখ্যা ৪১২২ টি ! এর সব কয়টি ক্রিমিনাল কেস! এদের মধ্যে এমন কিছু কেস আছে যা ১৯৯১ সাল থেকে পেন্ডিং, যাদের এখন চার্জশিট পেশ করাও হইনি !
এ জাতীয় খবরের আপডেট পেতে লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ-
LIKE OUR FACEBOOK PAGE FOR UPDATE - DigitalBarta
![]() |
LIKE OUR FACEBOOK PAGE - DIGITAL BARTA |
যদিও , সুপ্রিম কোর্ট এই পেন্ডিং কেসগুলির দ্রুত নিস্পত্তির জন্য একটি স্পেসাল কোর্ট গঠন করতে বলেছেন এবং সমস্ত হাই কোর্টের থেকে এ জাতীয় কেসের পুরো তথ্য চেয়েছেন ।
অন্যদিকে কেন্দ্র সেই ২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসে জানিয়েছিল যে , রাজ্য ও কেন্দ্রের এম এল এ এবং এম পি দের ক্রিমিনাল কেস গুলির দ্রুত নিস্পত্তির জন্য একটি আলাদা কোর্ট গঠন করা হবে যাতে কেস গুলির বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় ।
এ বাপ্যারে অবশ্য রাজনৈতিক দল গুলি মুখে কুলুপ এঁটেছেন ! মন্ত্যবে নারাজ ! প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে বিভিন্ন মহলে ! সবার একটাই প্রশ্ন - যারা আইন সভার আইন তৈরির দায়িত্বে রয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে যদি এমন গুরুতর অভিযোগ থাকে তাহলে প্রশ্ন ওঠার অবকাশ যথেষ্ট রয়েছে বৈকি ! আরও একবার প্রশ্ন উঠছে তাহলে বিচার এর বানী কি শুধুমাত্র সমাজের এক শ্রেণির জন্য ! তবে বিচার কিভাবে হবে, কারন- অধিকাংশ কেস এর চার্জশিট ই জমা পড়েনি যে !!
No comments:
Post a Comment