এখনকার প্রাথমিক শিক্ষা, শিক্ষক ও তাদের দায় দায়িত্ব - একটি অনুসন্ধান - প্রথম পর্ব
মাত্র বছর খানেক আগে জন্ম নেওয়া একটা সদ্যজাত সংগঠন ! কিন্তু সেই এখন পথ দেখাচ্ছে কারবোনিফেরাস যুগের তাবড় তাবড় নাম ভারী মূল ধারার দলীয় রাজনৈতিক সংগঠন গুলিকে । এক ছাতার তলায় বসাতে পেরেছে ডান বাম বা গেরুয়া সমস্ত নেতা নেত্রিদের ।
তাই, মনে প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক - এত কম সময়ের মধ্যে এত গ্রহন যোগ্যতা কিভাবে সম্ভব হল ?
উত্তর জলের মত পরিস্কার - " শুধুমাত্র নিজেদের স্বার্থ না ভেবে দশের স্বার্থে কাজ করলে আজ নাহয় কাল মানুষ আপনার সাথ দেবেই " আর কিছু না জাস্ট এটাই একমাত্র লুকানো সিক্রেট।
তাহলে আমাদের পূর্বপুরুষ রা !!? ওনারা কি করছিলেন ! ওনারা তো সেই আদ্যি কাল থেকেই সংগঠন করে আসছেন ! তাহলে ওনাদের এতদিনের সাজানো বাগানের কি কোন মুল্য নেই !!?
" আদ্দিকালের সংগঠন যদি দশের স্বার্থে কাজ করত তাহলে না আজ জন্ম নিত উস্থি, না আজ প্রাথমিক শিক্ষকদের স্বীকার হতে হত বেতন বঞ্চনার ! যিনি যখন ছিলেন তাতে ডান হোন বা বাম , শুধুমাত্র নিজেদের কিছু ক্যাডারদের সুবিধা পাইয়ে দিয়েছেন , বাৎসরিক টোকেন কেটেছেন আর দলীয় নির্দেশে সভাস্থল ভরিয়েছেন ! আহা ,কি আনন্দই না পেতেন যখন দলীয় বড়দাদারা এসে পিঠ চাপড়ে বাহবা দিয়ে যেতেন সভা ভরানোর জন্য ! "
জিজ্ঞাসা করলাম এখন তাহলে ?
- "এখনও সেই ট্র্যাডিশন সমানে চলেছে ! কিছু মেরুদণ্ডহীন মানুষ ( শিক্ষক বললে শিক্ষক কথাটার অসম্মান হবে ) এমন ভাব নিয়ে সেই লেহ্য ইতিহাসের পুনরায় রিপিট টেলিকাস্ট করতে যায় ,দেখে মনে হবে যেন - দ্বিতিয়বার ইংরেজ তাড়াতে চলেছে !!
জিজ্ঞাসা করলাম এখন তাহলে ?
- "এখনও সেই ট্র্যাডিশন সমানে চলেছে ! কিছু মেরুদণ্ডহীন মানুষ ( শিক্ষক বললে শিক্ষক কথাটার অসম্মান হবে ) এমন ভাব নিয়ে সেই লেহ্য ইতিহাসের পুনরায় রিপিট টেলিকাস্ট করতে যায় ,দেখে মনে হবে যেন - দ্বিতিয়বার ইংরেজ তাড়াতে চলেছে !!
আরে নিজেদের ভালো তো পাগলেও বোঝে ! কিন্তু না এই বিশেষ শ্রেণির প্রাণীরা বোঝেনা ! তাই, এরা কোন শ্রেণীতে পড়ে নির্ধারণ করতে গেলে ডারউইন , ল্যামারক বা আরিসটটল কে ডাকতে হবে আরও একবার পৃথিবীতে !"
- রাগঢাক না করেই গড় গড় করে বলে চলেছেন বঞ্চিত এক শিক্ষক ! ও একটু শুধরে নেবেন বঞ্চিত এক প্রাথমিক শিক্ষক ।
আর আমি ! সামলে নিয়ে বুঝলাম এতক্ষনে সত্যি সত্যি বঞ্চনার স্বীকার হলে বোধ হয় এভাবেই বেরোয় বুকের ভাষা মুখ দিয়ে !
আমার দ্বিতীয় জিজ্ঞাস্য করার আর সুযোগ পেলাম না ...... কারন - তখন বঞ্চিত এক শিক্ষকের কথা শোনা ছাড়া উপাই নেই যে ! এতদিন শুধু এটুকুই জেনেছিলাম যে প্রাথমিক স্কুলে কাজ বলতে শুধু - "অ্যায় পড়া নিয়ে আয় ! পড়তে পারিস ? পড়ে শোনা দেখি কিম্বা যা লিখে নিয়ে আয় যা, সাথে যোগ হয়েছে হাল আমলের মিড-ডে-মিল ,ব্যাস " - এটুকুই জানতাম । বিশ্বাস করুন আমি এর বেশী জানতাম না । হয়ত সেটা আমার ব্যাক্তিগত অজ্ঞতা !! কিন্তু আমার ধারে কাছের লোকেদের কাছেও তো তাই শুনতাম বা শুনেছি বা বলা ভালো এখন শুনে চলেছি ।
কিন্তু , প্রাথমিক শিক্ষকদের এই বেতন বঞ্চনার নিয়ে লেখালেখি না করলে তো বুঝতেই পারতাম না আমরা কতটা সত্যি সত্যি অজ্ঞ আছি !
মাঝখান দিয়ে ঢুকেছে কত রুবেলার আক্রমন ,আর সেই আক্রমন থেকে বাচতে আর ছাত্রদের বাচাতে ঠিক রাখতে হয়েছে রান্না ঘরের পুষ্টি , আবার পুষ্টির অভাবে দিতে হয় আইরন , নজর রাখতে হচ্ছে ছাত্র ছাত্রীদের পরিচ্ছনতা , না হলে আবার দিতে হয় কৃমির ডোস ! আর শুধু দিলেই তো হবেনা হিসেব তো চাইবে বড়বাবুরা ! তাই, রাখতে হবে আপডেট খাতাপত্র। এসব করে শিক্ষক যদি সুস্থ থাকেন তাহলে তিনি আবার করাবেন নির্মল বিদ্যালয় অভিযান ।
তারপর সব যখন কুশল নির্মল তখন তো সামিল হতে হবে আনন্দ- উৎসবে ! আর আনন্দ উৎসব মানেই তো -নতুন জামা প্যান্ট ! তাইনা ! আর জামা প্যান্টের সাথে জুতো না হলে কি মানায় কখনও ! তাই জামা পরাও, জুতো পরাও, ব্যাগ দাও ইত্যাদি ইত্যাদি ! ( ক্ষমা করবেন সব গুলো মনে রাখতে পারিনি )।
তবে লক্ষ করে দেখুন এসব গুলি কিন্তু একটাও শিক্ষক বা স্কুলের সাথে সম্পর্কযুক্ত নয় ! না আমি বাচ্চাদের জুতো , জামা প্যান্ট দেওয়ার বিরুদ্ধে নই ...! আমি চাই, ছাত্রছাত্রীরা আরও বেশী বেশী করে যাতে পায় । ইনফ্যাক্ট , আমার তো শুনেই হিংসে হচ্ছে ! আমরা তো কিছুই পাইনি !
আর এসব করতে করতে শিক্ষকরা সত্যি কেমন যেন অভ্যস্ত করে নিয়েছে নিজেদের । জীবনে বাজার করেন নি এমন শিক্ষক এখন মুহূর্তে বলে দিতে পারে মুসুরি কত করে ? বাঁধা কপি কত যাচ্ছে ? বেগুন কেমন ভাবে বাছতে হয় ! - সৌজন্যে মিড-ডে-মিল !!
_________________________________________________________________________________
পড়ুন - ২০১৮ সালের সবচেয়ে বেস্ট ১০ টি স্মার্ট ফোন যাদের দাম দশ হাজার টাকার নিচে !
আর আমরা তো মিড-ডে-মিল খেয়ে হাত ধুয়েই খালাস ! কিন্তু, যিনি গৃহ কর্তা অর্থাৎ খাওয়ানর দায়িত্বে থাকেন তিনি বোঝেন নিশ্চয় ব্যাপার খানা ! কোথায় গ্যাস, কত চাল, রাধুনি ডেকে পাঠাও, সবজি আন, মসলা তৈরি রাখ , ঠিক মত হিসেব করে সারা মাস খাওয়াতে হবে কিন্তু ! বন্ধ হলে কিন্তু ঠাণ্ডা ঘরের বাবুরা গোসা করেন !
এরপর খেয়ে দেয়ে সুস্থ স্বাভাবিক সবাই হাটা চলা করলে তবে সার্থক ...ও হ্যাঁ, বাবুদের নাকি মনে হয় মাস্টার'রা মেরে নিতেও পারে ! তাই সাথে সাথে ফোনে মেসেজ পাঠাও থান্ডা ঘরের বাবুদের - কত জন খেল আর কি খেল !! আর সাথে কয়েকটা নাকি খাতাও আছে যেগুলো প্রতিদিনের চালের হিসেব , টাকার হিসেব ইত্যাদি ইত্যাদি করতে হয় ।
সাথে আছে হরেক মিটিং আর রেগুলার বিদ্যালয়ের কার্যক্রম তো আছেই যেমন - পরীক্ষা, খেলাধুলো, শিশু সংসদ ইত্যাদি ।
তবে শিক্ষকদের আক্ষেপ নেই - "সবই করছি আর ভবিষ্যতেও সফলতার সাথেই করব কিন্তু একটাই অনুরোধ - ন্যায্য আমাদের যা বেতন তা দিয়ে দিক সরকার এর বেশী কিছুই চাই না ... আমরা সরকার বিরোধী নয় , সরকারের পাশেই আমরা আছি কিন্তু আমাদের অবস্থা টাও তো একবার ভেবে দেখা উচিৎ "
_________________________________________________________________________________
LIKE OUR FACEBOOK PAGE FOR UPDATE - DigitalBarta
_________________________________________________________________________________
কোন মতে করলাম পরের প্রশ্ন - আচ্ছা, এই যে এত বঞ্চনার কথা বলছেন , এর জন্য নিজেদের অর্থাৎ শিক্ষকরা কি দায়ী নয় একটুও !?
নয় আবার !! ১০০ ভাগ দায়ী ! কিন্তু সেটা যাকে বলে বাই- ডিফল্ট কারন- আগে এই বিশেষ চাকুরিটি ছিল দলীয় বিশেষ ভাণ্ডারের মত!(এখন সেই মধু ভাণ্ড থেকে মাঝে মধ্যে মধু গড়িয়ে পড়ে দু-এক ফোটা চরম ভাগ্যবানদের মুখে !! অর্থাৎ, যাকে তাকে যখন তখন খুশী করার জন্য সেই ভাণ্ডার থেকে চাকুরি বিলোনো যেত ! আর সেই বন্টিত প্রসাদ আস্বাদন করে কি ভাগবানের বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণা করা যায় !!
আমার দ্বিতীয় জিজ্ঞাস্য করার আর সুযোগ পেলাম না ...... কারন - তখন বঞ্চিত এক শিক্ষকের কথা শোনা ছাড়া উপাই নেই যে ! এতদিন শুধু এটুকুই জেনেছিলাম যে প্রাথমিক স্কুলে কাজ বলতে শুধু - "অ্যায় পড়া নিয়ে আয় ! পড়তে পারিস ? পড়ে শোনা দেখি কিম্বা যা লিখে নিয়ে আয় যা, সাথে যোগ হয়েছে হাল আমলের মিড-ডে-মিল ,ব্যাস " - এটুকুই জানতাম । বিশ্বাস করুন আমি এর বেশী জানতাম না । হয়ত সেটা আমার ব্যাক্তিগত অজ্ঞতা !! কিন্তু আমার ধারে কাছের লোকেদের কাছেও তো তাই শুনতাম বা শুনেছি বা বলা ভালো এখন শুনে চলেছি ।
কিন্তু , প্রাথমিক শিক্ষকদের এই বেতন বঞ্চনার নিয়ে লেখালেখি না করলে তো বুঝতেই পারতাম না আমরা কতটা সত্যি সত্যি অজ্ঞ আছি !
মাঝখান দিয়ে ঢুকেছে কত রুবেলার আক্রমন ,আর সেই আক্রমন থেকে বাচতে আর ছাত্রদের বাচাতে ঠিক রাখতে হয়েছে রান্না ঘরের পুষ্টি , আবার পুষ্টির অভাবে দিতে হয় আইরন , নজর রাখতে হচ্ছে ছাত্র ছাত্রীদের পরিচ্ছনতা , না হলে আবার দিতে হয় কৃমির ডোস ! আর শুধু দিলেই তো হবেনা হিসেব তো চাইবে বড়বাবুরা ! তাই, রাখতে হবে আপডেট খাতাপত্র। এসব করে শিক্ষক যদি সুস্থ থাকেন তাহলে তিনি আবার করাবেন নির্মল বিদ্যালয় অভিযান ।
তারপর সব যখন কুশল নির্মল তখন তো সামিল হতে হবে আনন্দ- উৎসবে ! আর আনন্দ উৎসব মানেই তো -নতুন জামা প্যান্ট ! তাইনা ! আর জামা প্যান্টের সাথে জুতো না হলে কি মানায় কখনও ! তাই জামা পরাও, জুতো পরাও, ব্যাগ দাও ইত্যাদি ইত্যাদি ! ( ক্ষমা করবেন সব গুলো মনে রাখতে পারিনি )।
তবে লক্ষ করে দেখুন এসব গুলি কিন্তু একটাও শিক্ষক বা স্কুলের সাথে সম্পর্কযুক্ত নয় ! না আমি বাচ্চাদের জুতো , জামা প্যান্ট দেওয়ার বিরুদ্ধে নই ...! আমি চাই, ছাত্রছাত্রীরা আরও বেশী বেশী করে যাতে পায় । ইনফ্যাক্ট , আমার তো শুনেই হিংসে হচ্ছে ! আমরা তো কিছুই পাইনি !
আর এসব করতে করতে শিক্ষকরা সত্যি কেমন যেন অভ্যস্ত করে নিয়েছে নিজেদের । জীবনে বাজার করেন নি এমন শিক্ষক এখন মুহূর্তে বলে দিতে পারে মুসুরি কত করে ? বাঁধা কপি কত যাচ্ছে ? বেগুন কেমন ভাবে বাছতে হয় ! - সৌজন্যে মিড-ডে-মিল !!
_________________________________________________________________________________
পড়ুন - ২০১৮ সালের সবচেয়ে বেস্ট ১০ টি স্মার্ট ফোন যাদের দাম দশ হাজার টাকার নিচে !
![]() |
২০১৮ সালের সবার সেরা ১০ টি স্মার্ট ফোন যাদের দাম দশ হাজারের নিচে _______________________________________________________________________________________________________ |
এরপর খেয়ে দেয়ে সুস্থ স্বাভাবিক সবাই হাটা চলা করলে তবে সার্থক ...ও হ্যাঁ, বাবুদের নাকি মনে হয় মাস্টার'রা মেরে নিতেও পারে ! তাই সাথে সাথে ফোনে মেসেজ পাঠাও থান্ডা ঘরের বাবুদের - কত জন খেল আর কি খেল !! আর সাথে কয়েকটা নাকি খাতাও আছে যেগুলো প্রতিদিনের চালের হিসেব , টাকার হিসেব ইত্যাদি ইত্যাদি করতে হয় ।
সাথে আছে হরেক মিটিং আর রেগুলার বিদ্যালয়ের কার্যক্রম তো আছেই যেমন - পরীক্ষা, খেলাধুলো, শিশু সংসদ ইত্যাদি ।
তবে শিক্ষকদের আক্ষেপ নেই - "সবই করছি আর ভবিষ্যতেও সফলতার সাথেই করব কিন্তু একটাই অনুরোধ - ন্যায্য আমাদের যা বেতন তা দিয়ে দিক সরকার এর বেশী কিছুই চাই না ... আমরা সরকার বিরোধী নয় , সরকারের পাশেই আমরা আছি কিন্তু আমাদের অবস্থা টাও তো একবার ভেবে দেখা উচিৎ "
_________________________________________________________________________________
এ জাতীয় খবরের আপডেট পেতে লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ-
LIKE OUR FACEBOOK PAGE FOR UPDATE - DigitalBarta
![]() |
LIKE OUR FACEBOOK PAGE - DIGITAL BARTA |
কোন মতে করলাম পরের প্রশ্ন - আচ্ছা, এই যে এত বঞ্চনার কথা বলছেন , এর জন্য নিজেদের অর্থাৎ শিক্ষকরা কি দায়ী নয় একটুও !?
নয় আবার !! ১০০ ভাগ দায়ী ! কিন্তু সেটা যাকে বলে বাই- ডিফল্ট কারন- আগে এই বিশেষ চাকুরিটি ছিল দলীয় বিশেষ ভাণ্ডারের মত!(এখন সেই মধু ভাণ্ড থেকে মাঝে মধ্যে মধু গড়িয়ে পড়ে দু-এক ফোটা চরম ভাগ্যবানদের মুখে !! অর্থাৎ, যাকে তাকে যখন তখন খুশী করার জন্য সেই ভাণ্ডার থেকে চাকুরি বিলোনো যেত ! আর সেই বন্টিত প্রসাদ আস্বাদন করে কি ভাগবানের বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণা করা যায় !!
" তাই, সেই পাপের বোঝা এবার বইতে হচ্ছে আমাদের ! আর রেহায় নেই যতদিন না এই পাপ স্খলন হচ্ছে ! আর তেনারা ! তেনারা আজও স্থিরচিত্ত , অবিচল, কি অবলীলায় ভগবানের( পড়ুন দলীয় দাদা দিদি ) ধ্যানে মগ্ন হয়ে বলতে পারে - এসব আন্দোলন করে আর কি হবে ! যখন যা পাবার তা তো দৈব বানিতে জানা জাবেই একদিন !
ঠিক তখনি মনে হয় , তেনাদের কানের নিচে কালবৈশাখী বইয়ে দিতে ! নেহাত আমার প্রাথমিক শিক্ষক বয়স্ক দের অসম্মান করতে শেখায় নি । "
-------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
কি আর বলি - আমি তো এখন সমাধান করে উঠতে পারিনি ছেলেমেয়েদের শিক্ষকরা পড়াচ্ছেন কখন !! যাক সেকথা সে নিয়ে অন্য কোনোদিন লিখব নাহয় আপনারা যদি বলেন ।
আসলে ফেসবুক পাঠক আবার বেশী বড় লেখা পড়তে ভালোবাসেন না । তাই, যাদের জন্য লেখা তারাই যদি না পড়েন তাহলে তো সবই ব্যর্থ !
সাধারন জন গনের উদ্দেশ্য লেখা এটি ...যাতে তারা ঠিকমত ওয়াকিবহাল হন বর্তমান যুগের প্রাথমিক শিক্ষকদের আর্থসামাজিক পরিস্থিতি কিরকম এবং যাতে ওনারাও বুঝতে পারেন যে আগেকার মত আর নেই প্রাথমিক শিক্ষা ব্যাবস্থা ।
No comments:
Post a Comment